কাওসার আহমেদ
একটি গরুর জবানবন্দী এবং দুটো জিজ্ঞাসা:
প্রথমেই শানে নজুলটি বলে নেই, প্রথমেই গরুটির নাম উল্লেখ করে পাঠকের বিরক্তির কারণ হতে চাই না, গরুটি অবশেষে তার ফেসবুক নোট সবার জন্য উন্মুক্ত করলো। পাঠক নিশ্চয় বুঝে ফেলেছেন গরুটি ব্রাত্যু রাইসু। সুশীল সমাজ প্রশ্ন রাখতে পারেন, কোন কারণে একটি মানব সদস্যকে গরু ডাকা হচ্ছে! উত্তর খুব জটিল নয়, যতবার প্রশ্ন করা হচ্ছে, গোয়াল ঘরে কে রে?? ততবার ব্রাত্যু রাইসু বলছেন "আমি জাবর কাটি না"। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি সেরিন তার পত্রিকায় একই প্রশ্ন করেছে, ফলাফল গোয়াল ঘর হতে ব্রাত্যু রাইসুর ব্যাপক হাম্বারব।
অনেকদিন আগে এক বন্ধুবর ব্রাত্যুরাইসুর কিছু উত্তরাধুনিক ছবি আমাকে দেখান। ছবিগুলো দেখে আমার চোখে একটি উন্নতমানের ফ্রিজিয়ান গরুর ছবি ভেসে উঠে। গ্রাম দেশে কেউ যখন হাট থেকে সুন্দর কোন গরু কিনে আনে তখন রাস্তায় অনেকেই দাম জিজ্ঞাসা করে, অতি রসিকরা গরুটির পাছায় একটি থাপ্পড় মারতে ছাড়ে না। ভাবলুম এতসুন্দর একটি গরু! পাছায় একটা থাপ্পড় না দিলেই নয়। শত হলেও পুরুষকূলের সদস্য আমি। পাছায় থাপ্পড় দেয়া আমার জন্য ফরজ!!!! (ইউ নো হোয়ট আই মিন! চোখ টিপের ইমো হবে)
গরুটিকে ফেসবুকে বন্ধু আমন্ত্রণ পাঠালাম, গরুটি কিভাবে টের পেলো কে জানে- আমি কনডম ছাড়াই অপেক্ষা করছি! সে আমাকে বন্ধু বানালো না, গরু চিরকালই মানুষের হাতে পরাস্ত হয়েছে। অবাধ্য গরুকে নাফা (নাকের ভেতর দড়ি) লাগিয়ে বাধ্য করতে হয়। আমি তিনটি দেশে আমার তিন মেয়ে বন্ধুকে পত্র পাঠালাম, বললাম গরুটি আমার মধ্যে কোন কচুরি পানা পায়নি। তোমরা একটু চেষ্টা নাও, তোমাদের শরীর ভর্তি কচুরি পানা, তোমাদের দেখলে গরুটির জিহ্বা বের হতে বাধ্য। বান্ধবীসকল আমার কথা রাখলো, উহারা মননে প্রেমিকাসূলভ নারী হলেও কোন এক রহস্যময় কারণে আমার মত চাঁচাছোলা অপ্রেমিকটিকে খুব পছন্দ করে। অবাক না হয়েই লক্ষ্য করলাম ব্রাত্যু গরুটি আমার বান্ধবীসকলকে বন্ধু বানালো! (ওহে গরু! এখন আর খুঁজিয়া কি হইবে? তোমার ১০০০ সাহায্যকারী নারীর মধ্যে আমার বান্ধবীকূলকে খুঁজিয়া পাইবে না)।
.......
শানে নজুলটি কিঞ্চিত দীর্ঘ হলো! ক্ষমাপ্রার্থী! এক বান্ধবী পত্র পাঠালো, বললো গরুটি আবারো হাম্বারব জুড়েছে! লিংক অনুসরণ করে দেখি সেরিনের আরো একটি রিপোর্ট এর উপর গরুটি জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন রেখেছে দুটো! প্রশ্ন পড়ে কিছুক্ষণ থ'মেরে বসে রইলাম, অনায়াসে এই মানুষটিকে গরুকূলের শিরোমনি ডাকা যায়। যার সংক্ষেপ রূপ হতে পারে গরুত্তম।
গরুটি লিখেছেন:
---------------------
আর সম্পর্কও কেবল স্বর্গীয় না, ইহা অর্থনৈতিকও। অর্থনৈতিক ভাবে সমান না এমন প্রাণীরা যখন সম্পর্ক করে তখন অর্থ নিম্নগামী হয়। এইজন্য সমান টেকাপয়সা অলা লোক সমান টেকাপয়সা অলাগো লগে মিশে। নাইলে মিশতে গেলে কিছু দিয়া নিতে হয়। আমরা যদি ফোনালাপ করতে চাই, সেরীন ফেরদৌসের পয়সা বেশি থাকলে উনিই করবেন। আমার থাকলে আমি করব। মেয়েদের কাছ থিকা পয়সা চাওয়া যাইব না, এইটা পুরুষতান্ত্রিক চিন্তা। খালি বিবাহিত বৌরা বিবাহিত স্বামীদের কাছ থিকা পয়সা নিবে... তাই রে নাইরে নাই রে... এই ঘটনা তো অনেক দিনের।
----------------------
গরুটি- নারী পুরুষের মধ্যে কে ফোন করবে আর স্বামীর পকেট থেকে স্ত্রী কখন টাকা নিবে, স্ত্রীর পেন্টি কখন স্বামী ধুয়ে দিবে এইসব গুলিয়ে ফেলেছেন। ওহে গরু!! প্রেমের অভিনয় করে টাকা মারার সাথে প্রেমিক প্রেমিকার ফুচকা খেয়ে বিল দেয়া নিয়ে রোমান্টিক ঝগড়া অথবা স্বামী স্ত্রীদের মধ্যে টাকা পয়সার লেনদেন (তা অজান্তে হলেও) এক নহে ইহা তোমাকে কে বুঝাইবে?
গরুটির উপরোক্ত বাণী পড়ে আমার বাঙলাদেশের রাজনীতির কথা মনে পড়লো। খালেদা জিয়া যখন বলেন তারেক জিয়া আপনাদের সন্তান, সে দোষ করেছে, তাকে শুধরানোর দায়িত্ব আপনাদের। অথবা জামাত যখন চোদনের উপর থাকে তখন বলিতে থাকে দেশ থেকে ইসলাম ধ্বংসের পায়তারা চলছে!! ব্রাত্যু গরুটিকেও দেখলাম একই কাজ করতে, প্রতারণার অভিযোগকে সে পুরুষতান্ত্রিক ফিলোসফির প্যাঁচ ফেলতে চাইছে। ওহে বিচিহীন গরু; মেয়েদের কাছ হইতে পয়সা চাওয়া যাইবে না কে বলিয়াছে? কোন এক কালে আমি আইন অধ্যয়ন করলাম, ক্লাসের এক নারী আইন বুঝিতে পারিতো না বলিয়া আমাকে বলিয়াছিলো তাকে আইন বুঝাইয়া দেওয়া হইলে ঘন্টা প্রতি দশ পাউন্ড করিয়া দিবে। অত্যন্ত লোভনীয় প্রস্তাব। পার্কে বসে আমি বাদাম খেলাম সে আমার পাশে আইনের বই নিয়ে বসে থাকতো। আমি ধূমপান করলাম সে তাহার ব্যয়ভাব বহন করিতো, মাঝে মধ্যে হুইস্কির শিশিতে দু একটা টান দিতাম, তাহার ব্যয়ভারও নারীটি বহন করতে। আপনার জন্য একটি রসালো তথ্য হলো, ওই নারীটির স্তলযুগল খুবই আকর্ষণীয় ছিলো, আমি প্রায়ই ওইদিকে তাকিয়ে থাকতাম। গরুটির কাছে জিজ্ঞাসা ওই নারী আইনে ফেইল মেরেও আমার বিরুদ্ধে পত্রিকায় অভিযোগ করলো না কেনো?
গরুটি এর পর লিখিয়াছেন:
------------------------
তো পুরুষতান্ত্রিক চিন্তা কি নারীর কাছ থিকা অর্থ গ্রহণরে প্রতারণা হিসাবে দেখতেছে? নইলে বিবাহিত নারীরা যখন স্বামীর কাছ থিকা মানি নেয় সেইটাও প্রতারণা হওনের কথা আছিল। বৈবাহিক সম্পর্কের দোহাই-এ অর্থগ্রহণের প্রতারণা। কিন্তু তাতো হয় না। সমাজে টাকা চাওয়াটা এখনো দোষের হইয়া ওঠে নাই। ভিক্ষাবৃত্তির উপরে পুরা বৈষ্ণব সাহিত্য দাঁড়াইয়া আছেন। তবে কবিদের আত্মা বড় হইছে:
------------------------
ওহে গরু! পয়সা বানানো নিমিত্তে প্রেমের অভিনয় করা আর মানুষের চিরচিরায়িত স্বাভাবিক সম্পর্কের জটিলতায় টাকা পয়সার লেনদেন এক না, এটা আপনার বিচিহীন পুরুষ মিস্তস্কে কখন ঢুকবে? নারীগণ পয়সার অভাবে দেহ বিক্রি করে। আপনার মতই কিছু ক্ষুদার্ত পুরুষ টাকা দিয়ে আসে, কিন্তু তাতে নৈতিকতা নিয়ে তেমন কেউ আধুনিক কালে প্রশ্ন তুলে না, সব টাকার লেনদেন অনৈতিকতা নয় কিছুতো অনৈতিক বটেই। ইহা তোমার বিচিহীন থলিতে প্রবেশ করিলে প্রীত হইতাম। ওহে গরু, সব টাকা পয়সার লেনদেন এক নহে। ঠিক যেমন সকল অঙ্গসঞ্চালন এক নহে। নারীর যোনীতে পুরুষাঙ্গের প্রবেশ সকল সময়ে নারীদের জন্য আনন্দের হয়ে উঠে না, কখনো তাহা ধর্ষণ কখনো তাহা আনন্দ। ইহা তোমাকে বুঝিতে হইবে গরু। তুমি এবং তোমার বন্ধুসকলের টাকা পয়সা হাতানোর প্রয়াসকে পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার অগ্রসর বলিয়া যে প্রশ্ন ফাদিয়াছো তাহাতে আমি যার পর নাই বিরক্ত হইয়াছি। তোমাকে সামনে পাইলে এই মুহুর্তে কানে ধরিয়া গে ক্লাবে দিয়া আসিতাম, বুঝিতে! পুরুষাঙ্গের সঞ্চালন মানেই যৌনতা নহে। কে জানে!! উত্তরাধুনিক চিন্তায় হয়তো এটাও যৌনতা!
গরুটির শেষ দুটি প্রশ্ন:
------------------------
প্রশ্ন ১. পয়সার বিনিময়ে প্রেম করা প্রতারণা কিনা? বা প্রেম করার পরে পয়সা চাওয়াটা প্রতারণা কিনা? বা পয়সা না দিলে আর প্রেম না করতে চাওয়াটা প্রতারণা কিনা?
প্রশ্ন ২. এক সঙ্গে একাধিক গৃহবধূর সঙ্গে প্রেম থাকাটা প্রতারণা কিনা? যখন গৃহবধুরা গৃহবরদের প্রতারণা করা ছাড়াই (!-?) অন্যের সঙ্গে প্রেমমূলক থাকতে পারতেছেন?
--------------------------
ওহে গরু, প্রবাসী নারীরা কি আপনার হ্যান্ড লোশন পাঠানো বন্ধ করিয়া দিয়াছে? দিয়া থাকিলে তেল ব্যবহার করেন, তেল দিয়ে হাত মেরে মাথা ঠান্ডা করেন, প্রতারণার সঙ্গা আপনাকে বুঝিতে হইবে, মানুষের মন অংক করে চলে না, মানুষের যুক্তিবোধ এবং আবেগ দুটো একসাথে কাজ করে প্রতারণার মডেল দাড়ায়। যা পরিবর্তণশীল হলেও একটা ইউনিভার্সাল গ্রহণযোগ্যতা আছে। পয়সার বিনিময়ে প্রেম হতে পারে না, যদি হতো, তাহলে বোধ করি ১০০০ যৌনকর্মি আপনার প্রেমে পড়ে যেতো, প্রেমিক প্রেমিকার মধ্যে যে টাকা পয়সার লেনদেন তা কখনোই ব্যবসায়ীক নয়। পরষ্পর পরষ্পরকে এককভাবে দেহমন নিবেদন করেছে-এই শর্তে টাকা পয়সার লেনদেন চলে! আপনার মতো আবাল চোদা যারা পাঁচজন নারীর সাথে প্রেম করে তার জন্য কোন নারীর টাকা পয়সা দেওয়ার মতো সহানূভুতি নাই।
ওহে সত্যবাদী গরু! তুমি এবং তোমার বন্ধবর যখন একাধিক নারীর সহিত প্রেম করিয়াছে তখন কি তোমরা সবার কাছেই স্বীকার করিয়াছে যে তোমরা একসাথে পাচ জন নারীর সাথে প্রেম করো? যদি স্বীকার করারও পরও কোন নারী টাকা দিয়ে থাকে তাহলে তাতে আমার কোন আপত্তি নাই, ঘটনা নিশ্চয় তেমন ঘটেনি মি. বিচিলেস!! তোমরা তাহাদের বলিয়াছো তোমরাই তাহার একমাত্র প্রেমিক। তাই তোমাদের প্রতি অভিযোগ প্রতারণার, টাকা পয়সার না ।
তুমি প্রশ্ন করিয়াছো
-------------------------
একসাথে একাধিক গৃহবধূর সাথে প্রেম করাটা প্রতারণা কিনা! যখন গৃহবধূরা প্রতারণা ছাড়াই অন্যের সঙ্গে প্রেমমূলক থাকিতে পারে! ওহে গরু! তোমার যুক্তিবোধে আমি যার পর নাই খুশি! তোমার যুক্তিবোধ তোমার উত্তরাধুনিক ছবির মতোই। তোমার ছবি এবং যুক্তি শুনিলে আমার দন্ডায়মান পুরুষাঙ্গ নেতিয়ে পড়ে। এবার বুঝো তোমার যুক্তির কি ধার!!
----------------------------
একাধিক নারীর সহিত প্রেম প্রতারণা কে বলিয়াছে? একাধিক নারীকে চোদাও অপরাধ নহে। তবে তাহা অবশ্যই কাহারো বিশ্বাস ভঙ্গ করিতে পারিবে না, কারণ নারী সকল তোমার মত আবাল চোদার প্রেমে পড়েছিলো একটি শর্তে তাহা হইলো তুমি অন্যকোন নারীর প্রতি আসক্ত নও। তুমি কেবল তাহাকে ভালোবাসো!! যদি এইসব হাস্যকর তাহার পরও ই্হাই ছিলো শর্ত। তুমি যদি আজ জনসম্মুখে প্রকাশ করিতে পারো তুমি কয়জন নারী চুদিয়াছো এবং তাহাতে যদি নারীকুলের কোন আপত্তি না থাকে আমারও কোনো আপত্তি নাই। এভরিথিং মাস্ট বি ফেয়ার এন্ড ট্রান্সপারেন্ট।
পুরো ক্যাচালটা বেঁধেছে প্রতারণা এবং বিশ্বাসভঙ্গতা নিয়ে, পুরুষতান্ত্রিকতার সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই, যদিও রাইসু গরু খুব সুকৌশলে জামাতের মতো ইসলাম গেলো! টাইপ যুক্তি দেয়ার চেষ্টা করছেন!
ব্রাত্যু গরুর কাছে আমারও একটি প্রশ্ন! আপনার যুক্তি পড়িয়া আমার দন্ডায়মান পুরুষাঙ্গ যে নেতাইয়া পড়িলো তাহার কি হইপে?
প্রথমেই শানে নজুলটি বলে নেই, প্রথমেই গরুটির নাম উল্লেখ করে পাঠকের বিরক্তির কারণ হতে চাই না, গরুটি অবশেষে তার ফেসবুক নোট সবার জন্য উন্মুক্ত করলো। পাঠক নিশ্চয় বুঝে ফেলেছেন গরুটি ব্রাত্যু রাইসু। সুশীল সমাজ প্রশ্ন রাখতে পারেন, কোন কারণে একটি মানব সদস্যকে গরু ডাকা হচ্ছে! উত্তর খুব জটিল নয়, যতবার প্রশ্ন করা হচ্ছে, গোয়াল ঘরে কে রে?? ততবার ব্রাত্যু রাইসু বলছেন "আমি জাবর কাটি না"। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি সেরিন তার পত্রিকায় একই প্রশ্ন করেছে, ফলাফল গোয়াল ঘর হতে ব্রাত্যু রাইসুর ব্যাপক হাম্বারব।
অনেকদিন আগে এক বন্ধুবর ব্রাত্যুরাইসুর কিছু উত্তরাধুনিক ছবি আমাকে দেখান। ছবিগুলো দেখে আমার চোখে একটি উন্নতমানের ফ্রিজিয়ান গরুর ছবি ভেসে উঠে। গ্রাম দেশে কেউ যখন হাট থেকে সুন্দর কোন গরু কিনে আনে তখন রাস্তায় অনেকেই দাম জিজ্ঞাসা করে, অতি রসিকরা গরুটির পাছায় একটি থাপ্পড় মারতে ছাড়ে না। ভাবলুম এতসুন্দর একটি গরু! পাছায় একটা থাপ্পড় না দিলেই নয়। শত হলেও পুরুষকূলের সদস্য আমি। পাছায় থাপ্পড় দেয়া আমার জন্য ফরজ!!!! (ইউ নো হোয়ট আই মিন! চোখ টিপের ইমো হবে)
গরুটিকে ফেসবুকে বন্ধু আমন্ত্রণ পাঠালাম, গরুটি কিভাবে টের পেলো কে জানে- আমি কনডম ছাড়াই অপেক্ষা করছি! সে আমাকে বন্ধু বানালো না, গরু চিরকালই মানুষের হাতে পরাস্ত হয়েছে। অবাধ্য গরুকে নাফা (নাকের ভেতর দড়ি) লাগিয়ে বাধ্য করতে হয়। আমি তিনটি দেশে আমার তিন মেয়ে বন্ধুকে পত্র পাঠালাম, বললাম গরুটি আমার মধ্যে কোন কচুরি পানা পায়নি। তোমরা একটু চেষ্টা নাও, তোমাদের শরীর ভর্তি কচুরি পানা, তোমাদের দেখলে গরুটির জিহ্বা বের হতে বাধ্য। বান্ধবীসকল আমার কথা রাখলো, উহারা মননে প্রেমিকাসূলভ নারী হলেও কোন এক রহস্যময় কারণে আমার মত চাঁচাছোলা অপ্রেমিকটিকে খুব পছন্দ করে। অবাক না হয়েই লক্ষ্য করলাম ব্রাত্যু গরুটি আমার বান্ধবীসকলকে বন্ধু বানালো! (ওহে গরু! এখন আর খুঁজিয়া কি হইবে? তোমার ১০০০ সাহায্যকারী নারীর মধ্যে আমার বান্ধবীকূলকে খুঁজিয়া পাইবে না)।
.......
শানে নজুলটি কিঞ্চিত দীর্ঘ হলো! ক্ষমাপ্রার্থী! এক বান্ধবী পত্র পাঠালো, বললো গরুটি আবারো হাম্বারব জুড়েছে! লিংক অনুসরণ করে দেখি সেরিনের আরো একটি রিপোর্ট এর উপর গরুটি জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন রেখেছে দুটো! প্রশ্ন পড়ে কিছুক্ষণ থ'মেরে বসে রইলাম, অনায়াসে এই মানুষটিকে গরুকূলের শিরোমনি ডাকা যায়। যার সংক্ষেপ রূপ হতে পারে গরুত্তম।
গরুটি লিখেছেন:
---------------------
আর সম্পর্কও কেবল স্বর্গীয় না, ইহা অর্থনৈতিকও। অর্থনৈতিক ভাবে সমান না এমন প্রাণীরা যখন সম্পর্ক করে তখন অর্থ নিম্নগামী হয়। এইজন্য সমান টেকাপয়সা অলা লোক সমান টেকাপয়সা অলাগো লগে মিশে। নাইলে মিশতে গেলে কিছু দিয়া নিতে হয়। আমরা যদি ফোনালাপ করতে চাই, সেরীন ফেরদৌসের পয়সা বেশি থাকলে উনিই করবেন। আমার থাকলে আমি করব। মেয়েদের কাছ থিকা পয়সা চাওয়া যাইব না, এইটা পুরুষতান্ত্রিক চিন্তা। খালি বিবাহিত বৌরা বিবাহিত স্বামীদের কাছ থিকা পয়সা নিবে... তাই রে নাইরে নাই রে... এই ঘটনা তো অনেক দিনের।
----------------------
গরুটি- নারী পুরুষের মধ্যে কে ফোন করবে আর স্বামীর পকেট থেকে স্ত্রী কখন টাকা নিবে, স্ত্রীর পেন্টি কখন স্বামী ধুয়ে দিবে এইসব গুলিয়ে ফেলেছেন। ওহে গরু!! প্রেমের অভিনয় করে টাকা মারার সাথে প্রেমিক প্রেমিকার ফুচকা খেয়ে বিল দেয়া নিয়ে রোমান্টিক ঝগড়া অথবা স্বামী স্ত্রীদের মধ্যে টাকা পয়সার লেনদেন (তা অজান্তে হলেও) এক নহে ইহা তোমাকে কে বুঝাইবে?
গরুটির উপরোক্ত বাণী পড়ে আমার বাঙলাদেশের রাজনীতির কথা মনে পড়লো। খালেদা জিয়া যখন বলেন তারেক জিয়া আপনাদের সন্তান, সে দোষ করেছে, তাকে শুধরানোর দায়িত্ব আপনাদের। অথবা জামাত যখন চোদনের উপর থাকে তখন বলিতে থাকে দেশ থেকে ইসলাম ধ্বংসের পায়তারা চলছে!! ব্রাত্যু গরুটিকেও দেখলাম একই কাজ করতে, প্রতারণার অভিযোগকে সে পুরুষতান্ত্রিক ফিলোসফির প্যাঁচ ফেলতে চাইছে। ওহে বিচিহীন গরু; মেয়েদের কাছ হইতে পয়সা চাওয়া যাইবে না কে বলিয়াছে? কোন এক কালে আমি আইন অধ্যয়ন করলাম, ক্লাসের এক নারী আইন বুঝিতে পারিতো না বলিয়া আমাকে বলিয়াছিলো তাকে আইন বুঝাইয়া দেওয়া হইলে ঘন্টা প্রতি দশ পাউন্ড করিয়া দিবে। অত্যন্ত লোভনীয় প্রস্তাব। পার্কে বসে আমি বাদাম খেলাম সে আমার পাশে আইনের বই নিয়ে বসে থাকতো। আমি ধূমপান করলাম সে তাহার ব্যয়ভাব বহন করিতো, মাঝে মধ্যে হুইস্কির শিশিতে দু একটা টান দিতাম, তাহার ব্যয়ভারও নারীটি বহন করতে। আপনার জন্য একটি রসালো তথ্য হলো, ওই নারীটির স্তলযুগল খুবই আকর্ষণীয় ছিলো, আমি প্রায়ই ওইদিকে তাকিয়ে থাকতাম। গরুটির কাছে জিজ্ঞাসা ওই নারী আইনে ফেইল মেরেও আমার বিরুদ্ধে পত্রিকায় অভিযোগ করলো না কেনো?
গরুটি এর পর লিখিয়াছেন:
------------------------
তো পুরুষতান্ত্রিক চিন্তা কি নারীর কাছ থিকা অর্থ গ্রহণরে প্রতারণা হিসাবে দেখতেছে? নইলে বিবাহিত নারীরা যখন স্বামীর কাছ থিকা মানি নেয় সেইটাও প্রতারণা হওনের কথা আছিল। বৈবাহিক সম্পর্কের দোহাই-এ অর্থগ্রহণের প্রতারণা। কিন্তু তাতো হয় না। সমাজে টাকা চাওয়াটা এখনো দোষের হইয়া ওঠে নাই। ভিক্ষাবৃত্তির উপরে পুরা বৈষ্ণব সাহিত্য দাঁড়াইয়া আছেন। তবে কবিদের আত্মা বড় হইছে:
------------------------
ওহে গরু! পয়সা বানানো নিমিত্তে প্রেমের অভিনয় করা আর মানুষের চিরচিরায়িত স্বাভাবিক সম্পর্কের জটিলতায় টাকা পয়সার লেনদেন এক না, এটা আপনার বিচিহীন পুরুষ মিস্তস্কে কখন ঢুকবে? নারীগণ পয়সার অভাবে দেহ বিক্রি করে। আপনার মতই কিছু ক্ষুদার্ত পুরুষ টাকা দিয়ে আসে, কিন্তু তাতে নৈতিকতা নিয়ে তেমন কেউ আধুনিক কালে প্রশ্ন তুলে না, সব টাকার লেনদেন অনৈতিকতা নয় কিছুতো অনৈতিক বটেই। ইহা তোমার বিচিহীন থলিতে প্রবেশ করিলে প্রীত হইতাম। ওহে গরু, সব টাকা পয়সার লেনদেন এক নহে। ঠিক যেমন সকল অঙ্গসঞ্চালন এক নহে। নারীর যোনীতে পুরুষাঙ্গের প্রবেশ সকল সময়ে নারীদের জন্য আনন্দের হয়ে উঠে না, কখনো তাহা ধর্ষণ কখনো তাহা আনন্দ। ইহা তোমাকে বুঝিতে হইবে গরু। তুমি এবং তোমার বন্ধুসকলের টাকা পয়সা হাতানোর প্রয়াসকে পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার অগ্রসর বলিয়া যে প্রশ্ন ফাদিয়াছো তাহাতে আমি যার পর নাই বিরক্ত হইয়াছি। তোমাকে সামনে পাইলে এই মুহুর্তে কানে ধরিয়া গে ক্লাবে দিয়া আসিতাম, বুঝিতে! পুরুষাঙ্গের সঞ্চালন মানেই যৌনতা নহে। কে জানে!! উত্তরাধুনিক চিন্তায় হয়তো এটাও যৌনতা!
গরুটির শেষ দুটি প্রশ্ন:
------------------------
প্রশ্ন ১. পয়সার বিনিময়ে প্রেম করা প্রতারণা কিনা? বা প্রেম করার পরে পয়সা চাওয়াটা প্রতারণা কিনা? বা পয়সা না দিলে আর প্রেম না করতে চাওয়াটা প্রতারণা কিনা?
প্রশ্ন ২. এক সঙ্গে একাধিক গৃহবধূর সঙ্গে প্রেম থাকাটা প্রতারণা কিনা? যখন গৃহবধুরা গৃহবরদের প্রতারণা করা ছাড়াই (!-?) অন্যের সঙ্গে প্রেমমূলক থাকতে পারতেছেন?
--------------------------
ওহে গরু, প্রবাসী নারীরা কি আপনার হ্যান্ড লোশন পাঠানো বন্ধ করিয়া দিয়াছে? দিয়া থাকিলে তেল ব্যবহার করেন, তেল দিয়ে হাত মেরে মাথা ঠান্ডা করেন, প্রতারণার সঙ্গা আপনাকে বুঝিতে হইবে, মানুষের মন অংক করে চলে না, মানুষের যুক্তিবোধ এবং আবেগ দুটো একসাথে কাজ করে প্রতারণার মডেল দাড়ায়। যা পরিবর্তণশীল হলেও একটা ইউনিভার্সাল গ্রহণযোগ্যতা আছে। পয়সার বিনিময়ে প্রেম হতে পারে না, যদি হতো, তাহলে বোধ করি ১০০০ যৌনকর্মি আপনার প্রেমে পড়ে যেতো, প্রেমিক প্রেমিকার মধ্যে যে টাকা পয়সার লেনদেন তা কখনোই ব্যবসায়ীক নয়। পরষ্পর পরষ্পরকে এককভাবে দেহমন নিবেদন করেছে-এই শর্তে টাকা পয়সার লেনদেন চলে! আপনার মতো আবাল চোদা যারা পাঁচজন নারীর সাথে প্রেম করে তার জন্য কোন নারীর টাকা পয়সা দেওয়ার মতো সহানূভুতি নাই।
ওহে সত্যবাদী গরু! তুমি এবং তোমার বন্ধবর যখন একাধিক নারীর সহিত প্রেম করিয়াছে তখন কি তোমরা সবার কাছেই স্বীকার করিয়াছে যে তোমরা একসাথে পাচ জন নারীর সাথে প্রেম করো? যদি স্বীকার করারও পরও কোন নারী টাকা দিয়ে থাকে তাহলে তাতে আমার কোন আপত্তি নাই, ঘটনা নিশ্চয় তেমন ঘটেনি মি. বিচিলেস!! তোমরা তাহাদের বলিয়াছো তোমরাই তাহার একমাত্র প্রেমিক। তাই তোমাদের প্রতি অভিযোগ প্রতারণার, টাকা পয়সার না ।
তুমি প্রশ্ন করিয়াছো
-------------------------
একসাথে একাধিক গৃহবধূর সাথে প্রেম করাটা প্রতারণা কিনা! যখন গৃহবধূরা প্রতারণা ছাড়াই অন্যের সঙ্গে প্রেমমূলক থাকিতে পারে! ওহে গরু! তোমার যুক্তিবোধে আমি যার পর নাই খুশি! তোমার যুক্তিবোধ তোমার উত্তরাধুনিক ছবির মতোই। তোমার ছবি এবং যুক্তি শুনিলে আমার দন্ডায়মান পুরুষাঙ্গ নেতিয়ে পড়ে। এবার বুঝো তোমার যুক্তির কি ধার!!
--------------------------
একাধিক নারীর সহিত প্রেম প্রতারণা কে বলিয়াছে? একাধিক নারীকে চোদাও অপরাধ নহে। তবে তাহা অবশ্যই কাহারো বিশ্বাস ভঙ্গ করিতে পারিবে না, কারণ নারী সকল তোমার মত আবাল চোদার প্রেমে পড়েছিলো একটি শর্তে তাহা হইলো তুমি অন্যকোন নারীর প্রতি আসক্ত নও। তুমি কেবল তাহাকে ভালোবাসো!! যদি এইসব হাস্যকর তাহার পরও ই্হাই ছিলো শর্ত। তুমি যদি আজ জনসম্মুখে প্রকাশ করিতে পারো তুমি কয়জন নারী চুদিয়াছো এবং তাহাতে যদি নারীকুলের কোন আপত্তি না থাকে আমারও কোনো আপত্তি নাই। এভরিথিং মাস্ট বি ফেয়ার এন্ড ট্রান্সপারেন্ট।
পুরো ক্যাচালটা বেঁধেছে প্রতারণা এবং বিশ্বাসভঙ্গতা নিয়ে, পুরুষতান্ত্রিকতার সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই, যদিও রাইসু গরু খুব সুকৌশলে জামাতের মতো ইসলাম গেলো! টাইপ যুক্তি দেয়ার চেষ্টা করছেন!
ব্রাত্যু গরুর কাছে আমারও একটি প্রশ্ন! আপনার যুক্তি পড়িয়া আমার দন্ডায়মান পুরুষাঙ্গ যে নেতাইয়া পড়িলো তাহার কি হইপে?

Aumi প্রাকৃতজন
কাওছার, আপনি ধীরে ধীরে আমার প্রিয় সাহিত্যিকে পরিনত হচ্ছেন! আবারো বলি, রসময়ভাষাশৈলী, আপনার বড় অজর্রন! বিষয় আমার কাছে গৌন, কিন্তু প্রকাশ ভঙ্গি মুল্যবান!
14 hours ago

Nijhoom MajumdEr
ha ha ha ha
13 hours ago

Choyon চয়ন খায়রুল হাবিব
সমাজ ও বিচারক যখন ভ্রান্ত-কলা-কৈবল্যবাদি, তখন একজন সৎ লেখক'কে বিচারিক ন্যায়দন্ডের ভারে ন্যুব্জ হতেই হয়!
পুরুষ হিসাবেও আপনি যোগ্যতমো পাত্র বলেও আমার কাছে বিবেচিত হলেও, আমার কাছে যেমন কন্যার পছন্দের ব্যাপারটা আগে, সেরকম আপনার কাছেও সবার আগে যে আপনার অভিরুচি মুল্যবান তা বুঝেই এবং এই লেখাসহ আপনার আগের লেখাগুলোর সুত্র ধরেই বলিঃ মুল্য=অর্থ=কাওছার আহমেদ।বাংলাদেশ আপনার কাছে শিখুক।আপনার প্রত্যেকটি শব্দ আমাকে অনুপ্রানিত করে।বিনিত ধন্যবাদ।
পুরুষ হিসাবেও আপনি যোগ্যতমো পাত্র বলেও আমার কাছে বিবেচিত হলেও, আমার কাছে যেমন কন্যার পছন্দের ব্যাপারটা আগে, সেরকম আপনার কাছেও সবার আগে যে আপনার অভিরুচি মুল্যবান তা বুঝেই এবং এই লেখাসহ আপনার আগের লেখাগুলোর সুত্র ধরেই বলিঃ মুল্য=অর্থ=কাওছার আহমেদ।বাংলাদেশ আপনার কাছে শিখুক।আপনার প্রত্যেকটি শব্দ আমাকে অনুপ্রানিত করে।বিনিত ধন্যবাদ।
12 hours ago

Ashis মজুমদার
এটি একটি ছাগলের লেখা গরুর রচনা
12 hours ago

Kawsar Ahmed
Ashis vai@ comment of the week!!! lol
12 hours ago

Choyon চয়ন খায়রুল হাবিব
@ashis, tramp card...lol...I know now why you keep your cards so near to your chest!!comment of the decade!!
12 hours ago

Kawsar Ahmed
গাধা পাঠকের জন্য গরু ছাগল ছাড়া লেখক পাইবেন কই? খিকজ্।
11 hours ago

Ashis মজুমদার
কাওসার(চয়ন-এর বানান রীতিতে কাওছার) কে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবনা। আমি ধন্যবাদ দেব সেই মুরগিটাকে যে ডিম টি পেরে আপনাকে খেতে সাহায্য করেছে এবং আপনি বক বক করে চলেছেন। চটি পাঠের পাঠসুখ অনবদ্য এবং উত্তেজকও বটে, সকলেই জানেন। আমার ছোটবেলার বন্ধুদের মধ্যে একজন চটি পাঠক ছিল। প্রত্যেক গ্রুপেই একজন করে থাকত চটি পাঠক। প্রাচীন পুরান, কাব্য যেভাবে সুর করে পাঠ করে,... See More আমাদের সেই বন্ধুটিও সুর করে চটি পাঠ করত আর আমরা সকলে গোল হয়ে তাকে ঘিরে বসে চটি পাঠ শুনতাম। বন্ধুটির বেশ নাম ছিল প্রায়ই ডাক পেত চটি পাঠের। আপনার নোট কে আমি নটি(চটি) বলেই লিখছি। আপনার নটি(চটি) যে যে পড়েছেন অল্প বিস্তর যৌনান্দ পেয়েছেন নিঃসন্দেহে। চয়ন তার নটি(চটি) তে আরো বিস্তারিত আলোচনা করেছেন একদম বিশারদের মত। এখানে বলে রাখি, বারে বারে একই বিষয়বস্তু নিয়ে না লিখে নতুন বিষয় খুঁজে লিখুন। তবে ছোটবেলার চটি পাঠের আনন্দ এই বৃদ্ধ বয়সে এনে দিয়েছেন, বিদগ্ধ পাঠক আনন্দ পেয়েছেন, আর আপনার জয়জয়কার। আপনি ঠিক বুঝতে পেরেছেন পাঠকের চাহিদা। লিখতে থাকুন এবং নটি(চটি) গুলো সংকলিত করে রাখুন। আগাম কেউ কি কিছু বলতে পারে, হয়ত লেখাগুলো কোনো একদিন বাংলা সাহিত্যের গবেষনার বিষয় ও হতে পারে, একটু ভেবে দেখবেন। তবে একটা বিতর্ক সেদিনও থাকবে সেটা আপনার নামটি নিয়ে - কাওসার না কাওছার।
10 hours ago

Nijhoom MajumdEr
আসিশ মজুমদার সাহেব সমস্যার গভীরে গিয়ে ব্যাপারটাকে বিশ্লেষন করেছেন যার দেখা আমরা পাই একমাত্র উগান্ডার লেখক অলুতাইয়ো কে অসুন্সানের "স্ট্রেঞ্জ বিউটি" নামক গ্রন্থে । সেখানে তিনি তার "এ কাউ এন্ড আ ব্রোকেন রোড" পদ্যে যে কাউ এর কথা মন দ্রাঘিমার বিশেষ কলেবরে উপস্থাপন করে আমাদের বিকশিত করবার প্রয়াস চালিয়েছেন সেখান কার একটি অতি পিঙ্গলীয় চরিত্র আমাদের এই আশিষ... See More ভাইয়া । যাকে আমরা সেই কবিতার কাউ কিংবা ব্রোকেন রোড এই দুটি মেটাফোরে টাইট করে বেঁধে ফেলতে পারি । তবে তিনি কি কাউ হবার যোগ্যতা রাখেন কি না তা , উগান্দার মহান লেখক অলুতাইয়ো কে এখনো অব্দি আস্কিং করা হয় নি । তবে আগামী কাল প্রভাতে কিংবা অদ্য নিশিতে তাকে দূরাল্পনীর মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করে জিজ্ঞেশ করে নেবোখন...ঃ)
10 hours ago

Kawsar Ahmed
@ Ashis মজুমদার,,,,,কিরে ভাই, চটির কথায় এতো লজ্জা কেন? বন্ধু চটি পাঠক ছিলো!! আপনি পড়েন নাই!!!!!! হাহাহাহাহাহাহহাহাহাহাহা এই কে কোথায় আছিস আমাকে ধর!! হোহোহো,, হাসতে হাসতে সত্যি সত্যি হেচকি উঠছে!! এক বন্ধুর বহুদিন আগের একটা কমেন্ট মনে পড়লো:
তবে সুশীলরা সাধারণত অন্ধকার পাইলেই মাই টিপতে ওস্তাদ, তা দিনের আলোয় 'মাই' শব্দটাকে যতোই অশলীল বলে ফতোয়া দিক না কেন।
অনেকদিন ধরে একজন সুশীল ফেসবুক বন্ধুর অপেক্ষায় ছিলাম, ভাই আপনি আমার কত বড় একটা অভাব পূরণ করেছেন সেটা জানেন?... See More
তবে সুশীলরা সাধারণত অন্ধকার পাইলেই মাই টিপতে ওস্তাদ, তা দিনের আলোয় 'মাই' শব্দটাকে যতোই অশলীল বলে ফতোয়া দিক না কেন।
অনেকদিন ধরে একজন সুশীল ফেসবুক বন্ধুর অপেক্ষায় ছিলাম, ভাই আপনি আমার কত বড় একটা অভাব পূরণ করেছেন সেটা জানেন?... See More
10 hours ago

Nijhoom MajumdEr
কাওছার ভাই খব্ররদার!! আশিষ ভাইয়াকে কিছু বুলবেন না । কেননা উনি উগান্ডার কবি অলুতাইয়ো কে অসুন্সানের কবিতা "এ কাউ এন্ড এ ব্রোকেন রোডের"(স্ট্রেঞ্জ বিউটি কাব্য গ্রন্থ থেকে চয়ন কৃত) চরিত্র ।আপনি জানেন এইটা কত বড় ঘটনা ?
9 hours ago

Sohel কাজী
আবালকে গরু উপাধি দেয়ায় তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
এই আবালগুলো রোদের আলোতে তাদের বিচিহীন থলের ছায়া দেখে দুটো পরিপুষ্ট বিচি কল্পনা করে মনে মনে বিচিসুখে বিভোর হয়।
এই আবালদিগের বিচিসুখে ব্যাগ্র ঘটানোর মত ন্যাক্কারজনক কাজ করায় লেখককে ধিক্কার দেই।
আসুন নতুন বছরে আমাদের শ্লোগান তথা ব্রত হোক "আবালকে ঘাস দিন, গাধাকে বাঁশ দিন"।
এই আবালগুলো রোদের আলোতে তাদের বিচিহীন থলের ছায়া দেখে দুটো পরিপুষ্ট বিচি কল্পনা করে মনে মনে বিচিসুখে বিভোর হয়।
এই আবালদিগের বিচিসুখে ব্যাগ্র ঘটানোর মত ন্যাক্কারজনক কাজ করায় লেখককে ধিক্কার দেই।
আসুন নতুন বছরে আমাদের শ্লোগান তথা ব্রত হোক "আবালকে ঘাস দিন, গাধাকে বাঁশ দিন"।
9 hours ago

Kawsar Ahmed
hahahahahahahhahahahahahahahahahahhahahahahahhahahahahahhahaha sohel kazi fatai felsen
9 hours ago

Haroon Rashid
কাকস্য বিবেচনায় এটি একটি গরুতর কিংবা গুরুতর রচনা!!!!!
9 hours ago

আশফাক আনুপ
এনি ওয়ে, গাধা-গরু নিয়ে লেখালিখি করার তেমন কোনো মানে দেখি না... কিন্তু, রাইসুর লেখা পড়ে তাকে আমার মোটেও গরু বলে মনে হয়নি! বড় চমৎকারভাবে সে নিজের সাফাই গেয়ে ফেলেছে- এবং কতিপয় শিশ্ন বাবু -দের প্রচ্ছন্ন সমর্থন-ও পেয়েছে! তাই, তাকে নিয়ে এহেন লেখা, লেখা জায়েজ! তবুও, শেয়াল-কে "গরু" সম্বোধন করলে তাকে কিঞ্চিৎ সন্মানিত করা হয়ে যায় বলেই বোধ করি! সেক্ষেত্রে এই নোটের লেখককে যথেষ্ট সংযমি-ই মনে হয়েছে! যদিও শিশ্নবাবুদের এ নিয়ে আপত্তি আমার চোখ এড়ায়নি!
অবশ্য, "ডিল্ডো" এবং "শিশ্ন"-র তফাৎ-টা যদি শিশ্নবাবু-রা ধরতে পারতেন তাহলে তো আর এটা বিশ্বাস করতাম না যে, তারা কোনোদিন চটি "নিজে" পড়েন নি!
... See More
তাই, এই নোটের সবচে' বড় কৃতিত্ব হচ্ছে এমন একজন বাঙালি পুরুষকে খুঁজে বের করা, যিনি কিনা নিজ চক্ষে কোনোদিন চটি পড়েন নি! (আমি কিন্তু বিশ্বাস করছি!) লেখক-কে কী বলে ধন্যবাদ দেবো ভাষা খূঁজে পাচ্ছি না...
এনি ওয়ে, গাধা-গরু নিয়ে লেখালিখি করার তেমন কোনো মানে দেখি না... কিন্তু, রাইসুর লেখা পড়ে তাকে আমার মোটেও গরু বলে মনে হয়নি! বড় চমৎকারভাবে সে নিজের সাফাই গেয়ে ফেলেছে- এবং কতিপয় শিশ্ন বাবু -দের প্রচ্ছন্ন সমর্থন-ও পেয়েছে! তাই, তাকে নিয়ে এহেন লেখা, লেখা জায়েজ! তবুও, শেয়াল-কে "গরু" সম্বোধন করলে তাকে কিঞ্চিৎ সন্মানিত করা হয়ে যায় বলেই বোধ করি! সেক্ষেত্রে এই নোটের লেখককে যথেষ্ট সংযমি-ই মনে হয়েছে! যদিও শিশ্নবাবুদের এ নিয়ে আপত্তি আমার চোখ এড়ায়নি!
অবশ্য, "ডিল্ডো" এবং "শিশ্ন"-র তফাৎ-টা যদি শিশ্নবাবু-রা ধরতে পারতেন তাহলে তো আর এটা বিশ্বাস করতাম না যে, তারা কোনোদিন চটি "নিজে" পড়েন নি!
... See More
তাই, এই নোটের সবচে' বড় কৃতিত্ব হচ্ছে এমন একজন বাঙালি পুরুষকে খুঁজে বের করা, যিনি কিনা নিজ চক্ষে কোনোদিন চটি পড়েন নি! (আমি কিন্তু বিশ্বাস করছি!) লেখক-কে কী বলে ধন্যবাদ দেবো ভাষা খূঁজে পাচ্ছি না...
9 hours ago

Shuvro Sunny Sen
গরুর কোনোদিন বিচি থাকে বইলা জানতাম নাতো...
8 hours ago

Haroon Rashid
@আনুপ,
শেয়াল-কে "গরু" সম্বোধন করলে তাকে কিঞ্চিৎ সন্মানিত করা হয়ে যায় বলেই বোধ করি!
আচ্ছা, গবাদি সমাজে শেয়ালের অবস্থান কি গরুর চেয়ে নিন্মে অবস্থান করে? গোচেতনা আর শেয়ালতনার মধ্যে উতুদ্রিয় পার্থক্য কি?
শেয়াল-কে "গরু" সম্বোধন করলে তাকে কিঞ্চিৎ সন্মানিত করা হয়ে যায় বলেই বোধ করি!
আচ্ছা, গবাদি সমাজে শেয়ালের অবস্থান কি গরুর চেয়ে নিন্মে অবস্থান করে? গোচেতনা আর শেয়ালতনার মধ্যে উতুদ্রিয় পার্থক্য কি?
8 hours ago

Choyon চয়ন খায়রুল হাবিব
@ashis, আপনি যেভাবে আপনার ইংরেজি নামের বানান করেন, তাতে বাংলা উচ্চারনে শেষে তালব্য শ, নাকি দন্ত স হবে তা বোঝা মুশকিল!কিন্তু আপনি যেহেতু ইংরেজিতে আপনার বানান এভাবে করছেন, সেহেতু আমি আপনার বানানেই রাখবো! আমার ছেলের নামের বানান mattis.একই উচ্চারনের ফরাসি শিল্পির নামের বানান mattise. আমার ছেলের নামের শেষে একটা E বসিয়ে দিলে কিন্তু ওর সম্মান বেড়ে যাবেনা! কোলকাতার পত্রপত্রিকা'তে সরোয়ার্দি নামের বানান লেখা হয় সুরাবর্দি!অথচ এই পরিবারের ছেলে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিল!বিশ্নু দে'র মত লোকেরা তালিম নিয়েছে হাসান সরোয়ার্দি'র কাছে।আমি কোথাও লম্বা ঈকার, লম্বা ঊকার ব্যাবহার করিনা।কিন্তু ঠিকই রবীন্দ্রনাথ লিখি।এটা হচ্ছে যে যেভাবে নামের বানান করে তাকে সেভাবে শ্রধ্বা করা।
আপনি আমার কাওছার আলোচনায় বসিয়ে দিলেন আপনার বন্ধু সৌভিকের কবিতা!এখন আমাকে অনুগ্রহ করে ঐসব হিন্দু/মুসলিম দেখাবেন না।আমার ছেলের কোন খতনা হয়নি।হবেও না।ছেলে মেয়ে দুজনেরই আকিকা মানে মুস্লিম ধর্মের কনফার্মেশান হয় নি, হবেও না।আপনি কি যেন বলি, বলি করেও বলছেন না।কিন্তু একটা নাক উচু ভাব দেখাচ্ছেন।আমাকে কোট করছেন।কিন্তু কাওছারের আলোচনার নিচেই অমি প্রাকৃতজন, ইস্তিয়াক রন আর আমার দির্ঘ আলাপটা পড়লে এই পিনোকিও নাক'টাও দৈর্ঘে কমতো, আর অজুহাত বানাবার প্রবনতাও কমতো।
আপনি কাকে ছাগল বলছেন, আর কাওছার কাকে গরু বলছে তা ঠিক আমার এই বর্তমান মন্তব্যের উদ্যেস্য নয়।উদ্যেস্য আপনাকে জিজ্ঞ্বাসা করা আপনার নামের শেষে কি বসবে? দন্ত স?তালব্য শ? মুর্ধা ষ? খেয়াল রাখবেন ঠাকূরকে টেগোর কিন্তু ইংরেজরা বানায়নি।টেগোরের শুরু হয়েছিল ব্যানার্জি, চ্যাটার্জিদের হাতে!!এখন কোন চ্যাটার্জিকে যদি বলি আপনি চ্যাট না কি চ্যাটা তা কি তার ভালো লাগবে?... See More
ফরাসি কবি আপোলিনেয়ারের প্রথম নাম william.
আপনি কেন অনেকেই উচ্চারন করবেন, উইলিয়াম।কিন্তু তা গিয়্ম। ইংরেজ, আমেরিকান রেডিওতেও আপোলিনেয়ারকে গিওম'ই বলা হবে।বানান দিয়ে সব নামের উচ্চারন অনুসরন করা যায় না!!!
অমি, ইস্তিয়াক, আমার কাওছার আলোচনা'টা পড়লে হয়ত বুঝবেন শোভন আসলে ধ্রুব; শোভন আপেক্ষিক নয়।সেই জায়গা থেকে আমার
আপনাকে অন্তত এই আসরে বেশ mean মনে হ'লো!
আর নাম নিয়ে রগড় করা যদি উদ্দেস্য হয় সভ্য দেশে এখন তাকে শুধু বর্নবাদি আচরনই বলা হয় না, শাস্তি যোগ্য অপরাধ হিশেবে গন্য করা হয়।তবে লেখকদের, কার্টুনিস্টদের তার বাইরে গন্য করা হয়।আপনি কি ভাই লিখক, কিম্বা কাতুকুতু কার্টুনিস্ট?ভালো থাকবেন।
আপনার সুবিদার্থে কাওছার আলোচনাটা নিচে সেটে দিলামঃ
http://www.facebook.com/home.php?#!/notes/choyon-caana-khaarula-habiba/kaochara-bandana-satyabaddha-krodhantatara-thimeika-pyaralela/378842872997
আপনি আমার কাওছার আলোচনায় বসিয়ে দিলেন আপনার বন্ধু সৌভিকের কবিতা!এখন আমাকে অনুগ্রহ করে ঐসব হিন্দু/মুসলিম দেখাবেন না।আমার ছেলের কোন খতনা হয়নি।হবেও না।ছেলে মেয়ে দুজনেরই আকিকা মানে মুস্লিম ধর্মের কনফার্মেশান হয় নি, হবেও না।আপনি কি যেন বলি, বলি করেও বলছেন না।কিন্তু একটা নাক উচু ভাব দেখাচ্ছেন।আমাকে কোট করছেন।কিন্তু কাওছারের আলোচনার নিচেই অমি প্রাকৃতজন, ইস্তিয়াক রন আর আমার দির্ঘ আলাপটা পড়লে এই পিনোকিও নাক'টাও দৈর্ঘে কমতো, আর অজুহাত বানাবার প্রবনতাও কমতো।
আপনি কাকে ছাগল বলছেন, আর কাওছার কাকে গরু বলছে তা ঠিক আমার এই বর্তমান মন্তব্যের উদ্যেস্য নয়।উদ্যেস্য আপনাকে জিজ্ঞ্বাসা করা আপনার নামের শেষে কি বসবে? দন্ত স?তালব্য শ? মুর্ধা ষ? খেয়াল রাখবেন ঠাকূরকে টেগোর কিন্তু ইংরেজরা বানায়নি।টেগোরের শুরু হয়েছিল ব্যানার্জি, চ্যাটার্জিদের হাতে!!এখন কোন চ্যাটার্জিকে যদি বলি আপনি চ্যাট না কি চ্যাটা তা কি তার ভালো লাগবে?... See More
ফরাসি কবি আপোলিনেয়ারের প্রথম নাম william.
আপনি কেন অনেকেই উচ্চারন করবেন, উইলিয়াম।কিন্তু তা গিয়্ম। ইংরেজ, আমেরিকান রেডিওতেও আপোলিনেয়ারকে গিওম'ই বলা হবে।বানান দিয়ে সব নামের উচ্চারন অনুসরন করা যায় না!!!
অমি, ইস্তিয়াক, আমার কাওছার আলোচনা'টা পড়লে হয়ত বুঝবেন শোভন আসলে ধ্রুব; শোভন আপেক্ষিক নয়।সেই জায়গা থেকে আমার
আপনাকে অন্তত এই আসরে বেশ mean মনে হ'লো!
আর নাম নিয়ে রগড় করা যদি উদ্দেস্য হয় সভ্য দেশে এখন তাকে শুধু বর্নবাদি আচরনই বলা হয় না, শাস্তি যোগ্য অপরাধ হিশেবে গন্য করা হয়।তবে লেখকদের, কার্টুনিস্টদের তার বাইরে গন্য করা হয়।আপনি কি ভাই লিখক, কিম্বা কাতুকুতু কার্টুনিস্ট?ভালো থাকবেন।
আপনার সুবিদার্থে কাওছার আলোচনাটা নিচে সেটে দিলামঃ
http://www.facebook.com/ho
7 hours ago

Choyon চয়ন খায়রুল হাবিব
@ashis(h... See More) 'আপনার নটি(চটি) যে যে পড়েছেন অল্প বিস্তর যৌনান্দ পেয়েছেন নিঃসন্দেহে। চয়ন তার নটি(চটি) তে আরো বিস্তারিত আলোচনা করেছেন একদম বিশারদের মত।'
কই, কাওছারের লেখা পড়ে আমিত কোনই যৌনান্দ পাইনি!
আপনার দেখা'টা কিম্বা আপনার দেখার সিমাবধ্বতা'টা আপনার জন্যই তুলে রাখুন'না কেন!চয়ন'কে 'বিশারদ' মনে হলে চয়নের ওখানেইত এসব বলতে পারতেন।তখন লজ্জা লেগেছিল!এখন লজ্জা ভেঙ্গে গেল!না কি মাঝখানে হ্যান্ডপুশ বা মুঠ্যি বা হস্তমৈথুনের জন্য উঠতে হয়েছিল?এইটুকুতেই এত আমেজ?এখন বোঝা যায় পশ্চিম বঙ্গে বা বাংলাদেশে কেন সাগর বেলাতে মেয়েরা সাতারের পোষাক পরে না।ব্যাপারটা আবারো হিন্দু, মুস্লিমের নয়!ব্যাপারটা হচ্ছে ashis(h) এর জমজ ভাইয়েরা ঠিক করে দিচ্ছে কোন'টা চটি, কোনটা চটি নয়।মার্কিন বুদ্ধিজিবি, রাজনিতিকদের বলে দিতে হবে, 'এই প্লে বয়'তে, হাসলারে ইন্টারভিউ দেবেন না... বড় হাতের H হাতে ASHIS এর জমজ ভাইরা এলো বলে'!ভাবতাম যে শারিয়া পুলিশেরা কেবল আরবি নাম ধারি হয়!সে-ধারনা ভাংলো!
কই, কাওছারের লেখা পড়ে আমিত কোনই যৌনান্দ পাইনি!
আপনার দেখা'টা কিম্বা আপনার দেখার সিমাবধ্বতা'টা আপনার জন্যই তুলে রাখুন'না কেন!চয়ন'কে 'বিশারদ' মনে হলে চয়নের ওখানেইত এসব বলতে পারতেন।তখন লজ্জা লেগেছিল!এখন লজ্জা ভেঙ্গে গেল!না কি মাঝখানে হ্যান্ডপুশ বা মুঠ্যি বা হস্তমৈথুনের জন্য উঠতে হয়েছিল?এইটুকুতেই এত আমেজ?এখন বোঝা যায় পশ্চিম বঙ্গে বা বাংলাদেশে কেন সাগর বেলাতে মেয়েরা সাতারের পোষাক পরে না।ব্যাপারটা আবারো হিন্দু, মুস্লিমের নয়!ব্যাপারটা হচ্ছে ashis(h) এর জমজ ভাইয়েরা ঠিক করে দিচ্ছে কোন'টা চটি, কোনটা চটি নয়।মার্কিন বুদ্ধিজিবি, রাজনিতিকদের বলে দিতে হবে, 'এই প্লে বয়'তে, হাসলারে ইন্টারভিউ দেবেন না... বড় হাতের H হাতে ASHIS এর জমজ ভাইরা এলো বলে'!ভাবতাম যে শারিয়া পুলিশেরা কেবল আরবি নাম ধারি হয়!সে-ধারনা ভাংলো!
6 hours ago
No comments:
Post a Comment